গুগলে এখন বেশি মানুষ খুঁজতেছে পড়াশোনা না করে পরীক্ষায় পাস করার উপায় সম্পর্কে। কারণ এখন শিক্ষার্থীদের পড়াশোনার মান অনেকটা কমে গেছে অর্থাৎ শিক্ষার্থীরা অনেকে পড়াশোনা করতে চান না। কিম্বা অল্প পড়াশোনা করে পরীক্ষায় পাশ করতে চান এমন শিক্ষার্থী রয়েছে অনেকেই। তাই তারা এই বিষয়টি নিয়ে সবচেয়ে বেশি খুঁজে থাকেন। আমরা তাদেরকে কিছু টেকনিক্যাল বিষয় দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব যাতে তারা এ বিষয় সম্পর্কে জানতে পারেন এবং অল্প পড়াশোনায় ভালো মার্ক তুলতে পারেন।

সারা বাংলাদেশ জুড়ে বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড রয়েছে এবং বিভিন্ন ধরনের পাবলিক পরীক্ষা রয়েছে। কিছুক্ষণ পাবলিক পরীক্ষার ক্ষেত্রে দেখা যায় প্রচুর পড়াশোনা করতে হয় এবং ভালো মার্ক তোলার ‌চেষ্টা করতে হয়ে থাকে। কারণ যারা ভালো মার্ক পায় তারা পরবর্তী সময়ে ভালো কোন জায়গায় পড়াশোনা করতে পারেন কিংবা ভালো চাকরি পেতে পারেন। এই ভালো ফলাফলের রয়েছে ব্যাপক প্রতিযোগিতা। শুধুমাত্র আমাদের দেশে এ বিষয়টি তা নয় সারা বিশ্ব জুড়ে রয়েছে এর প্রচলন। ভালো মার্ক তোলার জন্য অনেকেই পড়াশোনা করেন প্রচুর আর নিজেদেরকে সেই ভাবে গড়ে তুলেন। এমনকি অনেকেই আছে আপ্রাণ চেষ্টা করে এই ভালো ফলাফলের জন্য এবং নিজের দক্ষতা ও যোগ্যতা কে ফুটিয়ে তোলার জন্য। কিন্তু অনেকে আছে শুধুমাত্র ভালো মাঠ তুলতে চান ভালো ফলাফল করার জন্য আজ আমরা সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যাতে করে এই বিষয়গুলো জানতে পারে না একরকম খুব সহজে নিজেদের মার্ক ভালো তুলতে পারেন। আবার অনেকেই আছেন যে পড়াশোনা করেন কিন্তু মাঝে মাঝে পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো আনকমন হয়ে থাকে যার কারণে উত্তর দিতে পারেন না। এগুলো খুব সহজে কিভাবে উত্তর দিবেন এবং কিছু নম্বর সেখান থেকে তুলবেন তার গাইডলাইন তুলে ধরা হচ্ছে এখন।

পড়াশোনা না করে পাশ করার উপায়

যারা একদমই পড়াশুনা করেন না তাদের পাস করা অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে যারা অল্প পড়াশোনা করেন এবং ভালো পরিমাণ নম্বর তুলতে চান তারা এই প্রতিবেদন শেষ পর্যন্ত পড়ুন জেনে নিন কিছু দুর্দান্ত কিছু ট্রিক্স এ যা আপনার জন্য অনেক কার্যকারিতা দিবে।

প্রথমে আপনার মাথা ঠাণ্ডা করতে হবে। পরীক্ষার প্রশ্নপত্র হাতে পাওয়ার পর সেগুলো কমন পড়ুক বা না পড়ুক আপনাকে মাথা ঠান্ডা রেখে পুরো প্রশ্ন পড়তে হবে। এরপর দেখতে হবে আপনি কোন কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে চাচ্ছেন মানে পারছেন সেগুলো আগে দিতে হবে। কারণ আপনি যদি আপনার পাওয়া প্রশ্নগুলো দেন তাহলে যখন পরীক্ষক আপনার খাতা দেখবে তখন বুঝতে পারবেন তারা যে আপনি ভালো লিখেছেন প্রথমদিকে এবং পরেরগুলো ভালো করতে পারেন এমনটাই এমন ভাব সৃষ্টি হতে পারে। তাই প্রথম থেকে ভালো প্রশ্নের উত্তর গুলো দিন। এরপর আরেকটা বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে আপনি অবশ্যই বিভাগের প্রশ্নগুলো সিরিয়াল অনুসারে লিখবেন। কারণ যে বিভাগের ভালো পারেন ওই বিভাগের প্রশ্নগুলো একবারে শেষ করবেন তারপর অন্য বিভাগে যাবেন তার কারণে সিরিয়াল ঠিক থাকে এবং পরীক্ষক খাতা দেখে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন।

বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে আরও। যেমন আপনি কোন প্রশ্নের উত্তর জানা নেই কিন্তু তা সম্পর্কে আইডিয়া রয়েছে। ততটুকু আপনারা লিখতে থাকুন। কারণ এর উপরেও কিছু নাম্বার পাওয়া যায় যা আপনার পরীক্ষায় পাশ করার জন্য অনেকটা এগিয়ে যাবে। এছাড়াও চেষ্টা করতে হবে হাতের লেখা স্পষ্ট করার জন্য কারণ হাতে লেখা স্পষ্ট থাকলেও ভালো নম্বর পাওয়ার আর সুযোগ থাকে সব সময়।

আপনার যদি এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করেন তাহলে পড়াশোনা না করে পাশ করতে পারবেন। মূলত এ পড়াশোনা না করে পাশ করা প্রায় অসম্ভব আপনারা এখন থেকে পড়াশোনার চেষ্টা করুন এবং নিজেদেরকে যোগ্য করে তুলুন।