যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার মারা গিয়েছেন। মূলত তার অন্যান্য পরিচয় কি এবং প্রেসিডেন্ট ও নোবেল বিজয়ী সম্পর্কে জানানো হবে। তাতে করে পূর্ণ একটি ধারণা পান তার সম্পর্কে এই মুহূর্তে।

সাম্প্রতিক সময়ে একটি বিষয়ে এখন নিউজ হচ্ছে সেটি হচ্ছে জিমি কার্টার নিয়ে। কারণ তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন ইতিমধ্যে। তার এই মৃত্যুর সংবাদ যেন পড়বে তার সম্পর্কে কিছু তথ্য গুলো জানব।

তিনি ১৯২৪ সালের পহেলা অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। আর মৃত্যুবরণ করেন ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪ সালে। অর্থাৎ তিনি ১০০ বছরের বেশি সময় বেঁচে ছিলেন। দীর্ঘ এই জীবনে তিনি খুব সহজভাবেই সফলতা পাননি। প্রথম দিক থেকে তার কঠোর চেষ্টার মাধ্যমেই তিনি সারা বিশ্বজুড়ে পরিচিত হয়েছিলেন। ১৯৪৬ সালে তিনি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন এবং তিনি কয়েক সন্তানের জনক হন।

২০০২ সালে তিনি নোবেল পুরস্কার পান। অর্থাৎ তিনি একেবারে প্রেসিডেন্ট এবং নোবেল বিজয়ী ছিলেন। এছাড়াও রয়েছে তার আরো অন্যান্য পরিচিতি যা এখন আপনাদেরকে জানানো হবে।

সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার মারা গিয়েছেন।

তার এই মৃত্যুর খবর মুহুর্তের মধ্যে চারদিকে ছড়িয়ে যায়। আর এ বিষয়টি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শোকাহত করে ফেলে। ইতিমধ্যে অনেকেই তার এই মৃত্যুর শোক প্রকাশ করেছেন এবং পরবর্তী জীবনের সুখময় হওয়ার কামনা করেছেন। এ বিষয়ে তার সন্তান বলেছেন আমার পিতা শুধুমাত্র আমার কাছে একজন সু ব্যক্তি নয়। যারা শান্তি বিরাজমান এবং মানবাধিকার নিয়ে কাজ করেন তাদের কাছে একজন হিরো।

তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯ তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। যার সময় কাল ছিল ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে যতগুলো প্রেসিডেন্ট রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সময় তিনি বেঁচে ছিলেন। সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার মারা গিয়েছেন। এ খবর পাশাপাশি আমরা তার সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য জানবো।

তিনি ক্যান্সারের জন্য ১৯ মাস হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীতে সাবমেরিনের শেষ কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন সাত বছর। একদম তৃণমূল থেকেই তার রাজনীতিতে প্রবেশ হয়। তার পেশা একজন বাদাম চাষী এসেছিলেন। আর এ বিষয়ে তিনি পরিচয় প্রদান করতেন অনেক সময়।

২০১৫ সালে তিনি ক্যান্সারে আক্রমিত হন। এরপর বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা গ্রহণ করে থাকেন আর গত পরশু সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার মারা গিয়েছেন। খবর পাওয়া যায়। এই ছিল তার সম্পর্কে তথ্য।

আরোঃ স্পন্সর ভিসায় ৪ লাখ শ্রমিক নেবে ইতালি