এবার ভারত শেখ হাসিনার বিষয় মেয়াদ বাড়ালো। আজকে এ বিষয় নিয়েই জানানো হচ্ছে আপনাদের এই প্রতিবেদনটি। যাতে করে উক্ত বিষয় সম্পর্কে একটি ধারণা পেয়ে যান এবং আপনাদের সামনে তথ্যগুলো উপস্থাপন করে জানানো সম্ভব হয়।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট বাংলাদেশ ছেড়ে ইন্ডিয়া চলে যান। আজকের সম্ভাব্য সময় হচ্ছে দুপুরে বারোটার দিকে। তবে তিনি এ যাত্রা স্বাভাবিকভাবে গমন করেননি। ওই সময় চলছিল এক দফা আন্দোলন এবং শেখ হাসিনার পতন নিয়ে। এই পতনের রূপ নেয় কোটাবিরোধী আন্দোলন থেকে। যখন শিক্ষার্থীরা কোটা বিরোধী আন্দোলন করছিল তখন তাদের উপর গুলি বর্ষন ও গ্রেফতার করা হয়।

এইসঙ্গে মারা গিয়েছিল প্রায় কয়েক শতাধিক শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনতারা। তারপর আন্দোলনের তীব্রতা রূপ নিয়ে এক দফা দাবিতে পরিণত হয়। আর অবশেষে ৫ আগস্ট পতন হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং তিনি ভারতে চলে যান।

শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ালো ভারত

তিনি চলে যাওয়ার পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা হাতে নেন। আর প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করে ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস। এছাড়াও অন্যান্য উপ-উপ উপদেষ্টা গুলো তার সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে দেশ পরিচালনা করছেন।

তবে তিনি ভারতে চলে যাওয়ার পর দিল্লিতে ভ্রমণ করেন। বিশেষ মাধ্যমে গেছে দিল্লির একটি সেভ হাউসে থাকে রাখা হয়েছে। গত ২৩ ডিসেম্বর তাকে দেশে ফেরত চেয়ে একটি নোট ভার্বাল পাঠায় বাংলাদেশ। সেটির জবাব এখন পর্যন্ত দেয়নি ও পক্ষ থেকে। আর এর মধ্যেই শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ালো ভারত।

বিশেষ এক সূত্রে জানা গিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তার এই মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। বাংলাদেশে জুলাই হত্যাকাণ্ডের এবং গুমের জড়িত থাকার কারণে শেখ হাসিনা সহ সর্বমোট ৯৭ জনে পাসপোর্ট বাতিল করেছে বাংলাদেশ পাসপোর্ট অধিদপ্তর। এমনটা জানি আছে গত মঙ্গলবার। আর ঠিক এই সময় শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়ালো ভারত। তাই এ বিষয় নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় এসেছে।

অন্যদিকে গত সোমবার তার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে‌। সব মিলিয়ে চলমান সকল খবর পেতে হলে আমাদের সাথে থাকুন এখনো দেখে নিন। কারণ এখানে আপনারা সকল সর্বশেষ গুলো জানতে পারবেন।

আরঃ সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার মারা গিয়েছেন