বাংলাদেশ ০৯:০১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন | pohela boishakh 2025

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৫:৪৮:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
  • / ১৬৯ বার পড়া হয়েছে

এসে গিয়েছে পহেলা বৈশাখ ২০২৫। আর এই বৈশাখ উপলক্ষে একে অপরকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। আমরা এই নববর্ষের ব্যানার সহ অন্যান্য তথ্যগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছে আজকে। বাঙ্গালীদের এই নতুন বর্ষের উৎসব আমেজ কিভাবে আসতে চলেছে ইতিহাস ও অন্যান্য বিষয়গুলোই তুলে ধরা হবে। যাতে করে শিক্ষার্থীরা সহ সাধারণ মানুষেরা এই দিন সম্পর্কে জানতে পারেন এবং ইতিহাস সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।

বাংলা নববর্ষের ইতিহাস

আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলি আমরা বাংলাদেশি। কিন্তু এই বাংলা নববর্ষ অর্থাৎ বাংলা তারিখ হিসাব করা হয় কত তারিখ থেকে এবং প্রচলন কোথা থেকে তার ইতিহাস অনেকেরই জানা নেই। এই নববর্ষের উৎসব নিয়ে মেতে ওঠার পাশাপাশি আমাদের এই বিষয়গুলো জানা দরকার এখন। ৯৬৩ হিজরী অথবা ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। এজন্য অনেকেই তাকে বাংলা শানের প্রবর্তক হিসেবে গণ্য করেন। তখন থেকেই বাংলা সং চালু হয়ে আসছে এবং এখন পর্যন্ত ওই নিয়মেই বাংলার সন পালন করা হয়ে থাকে।

সারা বিশ্বজোড়ে প্রতিটি দেশে আলাদা আলাদা ভাবে তাদের নিজস্ব বছর গণনা রয়েছে। তবে আমাদের দেশের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে ইংরেজি বছর, আরবি বছর এবং বাংলা বছর। তবে আন্তর্জাতিকভাবে বেশি স্বীকৃত রয়েছে ইংরেজি নববর্ষ। এই নববর্ষের দিনগুলোতে বিভিন্ন ধর্ম, দেশ, জাতি এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুসারে একেক ভাবে উদযাপন করে থাকেন। ঠিক তেমনভাবে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করে থাকে বাঙালিরা বিভিন্নভাবে। আসার তাহলে আমরা এই নববর্ষের উৎসব সম্পর্কে আরো অন্যান্য তথ্যগুলো জানি।

পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন

পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হচ্ছে প্রায় কয়েক শতক বছর ধরে। বিশেষ করে এই উৎসব এ মেতে ওঠে বাঙালিরা। এ বাঙালিরা বাংলাদেশ কিংবা ভারত কিংবা দেশের যে কোন দেশে অবস্থান করুক না কেন তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই উৎসব পালন করে থাকেন। আর এই উৎসবের মাধ্যমে চলে আসছে নানা ধরনের আয়োজন এবং নানা ধরনের সম্পর্কের সম্ভার। সম্রাট আকবর বাংলা শব্দের প্রবর্তন করলেও তা উদযাপন হয়ে থাকে তার বেশ কিছু সময় পর থেকে। তবে এটি জাঁকজমক ভাবে পূর্ণ করা হয় ব্রিটিশ সময় থেকে আবার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এটি জমকালো রূপ নেয়। আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি অন্যভাবে সংস্কৃতি মিস দিয়ে নানা ধরনের আয়োজন এর মাধ্যমে উদযাপন করা হয়।

পূর্বে জমিদারের খাজনা চৈত্র মাসে দিয়ে দিতো। এরপর নতুন বছরের আমেজে মেতে উঠতো এবং বৈশাখী মেলার আয়োজন করা হতো বৈশাখীর বৈশাখ মাসের প্রথম দিনে। এই সময় সকলে একসঙ্গে নানা ধরনের পিঠার আয়োজন, নানা ধরনের খাবারের আয়োজনসহ নানা ধরনের কাপড়চোপড়ের আয়োজন করত। ছোটদের জন্য নতুন পোশাকের ব্যবস্থা করা হতো তাদের পরিবার থেকে এবং নিজেরাও নানা ধরনের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নতুন পোশাকগুলো পড়তেন। ধারণা করতেন প্রথম দিন যেসব কাজ করা হবে সারা বছর ওই সকল বেশি বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সকল বিষয় বিবেচনা করে নানা ধরনের রীতি দিতে পালন করা হতো। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলগুলোতে ছিল অন্যরকম একটি পরিবেশ। বর্তমান সময়ে এই জমিদার প্রথা নেই খাজনা দিতে হয় না যার কারণে অনেকেই এই বিষয়টি এখন চলে গিয়েছে পুরোদমে। কিন্তু বেশ কয়েক বছর আগেও গ্রামাঞ্চলগুলোতে ছিল হালখাতা নামের একটি বিষয়। মানুষ সারা বছর বাকি খেত আর চৈত্র মাসের তাপ পরিশোধ করতে এবং বৈশাখ মাসে এই হালখাতা করা হত। এতে করে বিক্রেতারা তারা বাকি টাকা পেতে তারা তাদের টাকা পরিশোধ করে খাবারের সুযোগ পেতেন। এতে করে নিজেদের মধ্যে অন্যতম একটি সম্পর্ক তৈরি হতো।

নববর্ষের শুভেচ্ছা মেসেজ

আমরা যারা পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন করব। তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যে মেসেজের মাধ্যমে একে অপরকে শুভেচ্ছা বার্তা জানান। তারা এই ধরনের শুভেচ্ছা বার্তা জানাতে চান কিন্তু আকর্ষণীয় মেসেজগুলো পাচ্ছেন না তারা এখান থেকে নিতে পারেন। কারণ আমরা এই শুভেচ্ছা বার্তা গুলো উল্লেখ করছে যাতে করে আপনারা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। চলুন দেখে নেই কিভাবে আপনারা এগুলো সংগ্রহ করবেন এবং দিবেন।

আজকের সবাইকে জানানো হচ্ছে নববর্ষের শুভেচ্ছা। নতুন বছরের নতুন দিনের সবার শুভকামনা রইল।

আজকের এই দিনটির মতো সারাটি যেন সুখময় হোক তোমার। একই সঙ্গে পরিবারের সঙ্গে হাসিমুখে থাকো সারা জীবন।

নতুন বছরের নতুন দিন, হোক দিন শুভ জীবন।

মানুষের সুখ দুঃখ আসবেই নতুন বছরের মত নিজেকে আবার সাজিয়ে তুলতে হবে।

বিগত বছরের অতীত দুঃখ কষ্ট ভুলে গিয়ে নতুন বছরের আবার নতুন শুভেচ্ছা নিয়ে জেগে উঠুন। কারণ এই জীবন তারা আমার সবার।

আমার ফ্রেন্ডলিস্টের সকলকে জানাই নববর্ষের শুভেচ্ছা।

পান্তা ইলিশ নববর্ষ উপলক্ষে খাওয়া ঠিক?

বাংলাদেশের নববর্ষের পান্তা ইলিশ খাওয়া প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। মূলত এই দিন যে এটি খেতে হবে বিষয়টি এমন নয় যার যার সামর্থ্য রয়েছে সে অনুসারে শখ করে খেতে পারেন। পূর্বে ইলিশ মাছ আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত এবং তখন দামের সস্তা ছিল যার কারণে মানুষ ইলিশ মাছ দিয়ে পান্তা খেত। কিন্তু এর দাম এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে অনেকের সাধ্যের বাইরে চলে গিয়েছে। তাই এটি যে খেতেই হবে বিষয়টি এমন নয়।

এই ছিল পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন সম্পর্কে তথ্য। এরকম বাংলা নববর্ষ সম্পর্কে আরো তথ্য বিষয়গুলো জানার জন্য আমাদের সাথে থাকবেন। আমরা এ বিষয়গুলো নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা করে থাকি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন | pohela boishakh 2025

আপডেট সময় : ০৫:৪৮:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

এসে গিয়েছে পহেলা বৈশাখ ২০২৫। আর এই বৈশাখ উপলক্ষে একে অপরকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। আমরা এই নববর্ষের ব্যানার সহ অন্যান্য তথ্যগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছে আজকে। বাঙ্গালীদের এই নতুন বর্ষের উৎসব আমেজ কিভাবে আসতে চলেছে ইতিহাস ও অন্যান্য বিষয়গুলোই তুলে ধরা হবে। যাতে করে শিক্ষার্থীরা সহ সাধারণ মানুষেরা এই দিন সম্পর্কে জানতে পারেন এবং ইতিহাস সম্পর্কে অবগত হতে পারেন।

বাংলা নববর্ষের ইতিহাস

আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলি আমরা বাংলাদেশি। কিন্তু এই বাংলা নববর্ষ অর্থাৎ বাংলা তারিখ হিসাব করা হয় কত তারিখ থেকে এবং প্রচলন কোথা থেকে তার ইতিহাস অনেকেরই জানা নেই। এই নববর্ষের উৎসব নিয়ে মেতে ওঠার পাশাপাশি আমাদের এই বিষয়গুলো জানা দরকার এখন। ৯৬৩ হিজরী অথবা ১৫৬৫ খ্রিস্টাব্দে সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। এজন্য অনেকেই তাকে বাংলা শানের প্রবর্তক হিসেবে গণ্য করেন। তখন থেকেই বাংলা সং চালু হয়ে আসছে এবং এখন পর্যন্ত ওই নিয়মেই বাংলার সন পালন করা হয়ে থাকে।

সারা বিশ্বজোড়ে প্রতিটি দেশে আলাদা আলাদা ভাবে তাদের নিজস্ব বছর গণনা রয়েছে। তবে আমাদের দেশের সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে ইংরেজি বছর, আরবি বছর এবং বাংলা বছর। তবে আন্তর্জাতিকভাবে বেশি স্বীকৃত রয়েছে ইংরেজি নববর্ষ। এই নববর্ষের দিনগুলোতে বিভিন্ন ধর্ম, দেশ, জাতি এবং ভৌগোলিক অবস্থান অনুসারে একেক ভাবে উদযাপন করে থাকেন। ঠিক তেমনভাবে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করে থাকে বাঙালিরা বিভিন্নভাবে। আসার তাহলে আমরা এই নববর্ষের উৎসব সম্পর্কে আরো অন্যান্য তথ্যগুলো জানি।

পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন

পহেলা বৈশাখ উদযাপন করা হচ্ছে প্রায় কয়েক শতক বছর ধরে। বিশেষ করে এই উৎসব এ মেতে ওঠে বাঙালিরা। এ বাঙালিরা বাংলাদেশ কিংবা ভারত কিংবা দেশের যে কোন দেশে অবস্থান করুক না কেন তারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে এই উৎসব পালন করে থাকেন। আর এই উৎসবের মাধ্যমে চলে আসছে নানা ধরনের আয়োজন এবং নানা ধরনের সম্পর্কের সম্ভার। সম্রাট আকবর বাংলা শব্দের প্রবর্তন করলেও তা উদযাপন হয়ে থাকে তার বেশ কিছু সময় পর থেকে। তবে এটি জাঁকজমক ভাবে পূর্ণ করা হয় ব্রিটিশ সময় থেকে আবার প্রথম বিশ্বযুদ্ধে এটি জমকালো রূপ নেয়। আবার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটি অন্যভাবে সংস্কৃতি মিস দিয়ে নানা ধরনের আয়োজন এর মাধ্যমে উদযাপন করা হয়।

পূর্বে জমিদারের খাজনা চৈত্র মাসে দিয়ে দিতো। এরপর নতুন বছরের আমেজে মেতে উঠতো এবং বৈশাখী মেলার আয়োজন করা হতো বৈশাখীর বৈশাখ মাসের প্রথম দিনে। এই সময় সকলে একসঙ্গে নানা ধরনের পিঠার আয়োজন, নানা ধরনের খাবারের আয়োজনসহ নানা ধরনের কাপড়চোপড়ের আয়োজন করত। ছোটদের জন্য নতুন পোশাকের ব্যবস্থা করা হতো তাদের পরিবার থেকে এবং নিজেরাও নানা ধরনের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন নতুন পোশাকগুলো পড়তেন। ধারণা করতেন প্রথম দিন যেসব কাজ করা হবে সারা বছর ওই সকল বেশি বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সকল বিষয় বিবেচনা করে নানা ধরনের রীতি দিতে পালন করা হতো। বিশেষ করে গ্রাম অঞ্চলগুলোতে ছিল অন্যরকম একটি পরিবেশ। বর্তমান সময়ে এই জমিদার প্রথা নেই খাজনা দিতে হয় না যার কারণে অনেকেই এই বিষয়টি এখন চলে গিয়েছে পুরোদমে। কিন্তু বেশ কয়েক বছর আগেও গ্রামাঞ্চলগুলোতে ছিল হালখাতা নামের একটি বিষয়। মানুষ সারা বছর বাকি খেত আর চৈত্র মাসের তাপ পরিশোধ করতে এবং বৈশাখ মাসে এই হালখাতা করা হত। এতে করে বিক্রেতারা তারা বাকি টাকা পেতে তারা তাদের টাকা পরিশোধ করে খাবারের সুযোগ পেতেন। এতে করে নিজেদের মধ্যে অন্যতম একটি সম্পর্ক তৈরি হতো।

নববর্ষের শুভেচ্ছা মেসেজ

আমরা যারা পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন করব। তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যে মেসেজের মাধ্যমে একে অপরকে শুভেচ্ছা বার্তা জানান। তারা এই ধরনের শুভেচ্ছা বার্তা জানাতে চান কিন্তু আকর্ষণীয় মেসেজগুলো পাচ্ছেন না তারা এখান থেকে নিতে পারেন। কারণ আমরা এই শুভেচ্ছা বার্তা গুলো উল্লেখ করছে যাতে করে আপনারা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। চলুন দেখে নেই কিভাবে আপনারা এগুলো সংগ্রহ করবেন এবং দিবেন।

আজকের সবাইকে জানানো হচ্ছে নববর্ষের শুভেচ্ছা। নতুন বছরের নতুন দিনের সবার শুভকামনা রইল।

আজকের এই দিনটির মতো সারাটি যেন সুখময় হোক তোমার। একই সঙ্গে পরিবারের সঙ্গে হাসিমুখে থাকো সারা জীবন।

নতুন বছরের নতুন দিন, হোক দিন শুভ জীবন।

মানুষের সুখ দুঃখ আসবেই নতুন বছরের মত নিজেকে আবার সাজিয়ে তুলতে হবে।

বিগত বছরের অতীত দুঃখ কষ্ট ভুলে গিয়ে নতুন বছরের আবার নতুন শুভেচ্ছা নিয়ে জেগে উঠুন। কারণ এই জীবন তারা আমার সবার।

আমার ফ্রেন্ডলিস্টের সকলকে জানাই নববর্ষের শুভেচ্ছা।

পান্তা ইলিশ নববর্ষ উপলক্ষে খাওয়া ঠিক?

বাংলাদেশের নববর্ষের পান্তা ইলিশ খাওয়া প্রাচীনকাল থেকেই চলে আসছে। মূলত এই দিন যে এটি খেতে হবে বিষয়টি এমন নয় যার যার সামর্থ্য রয়েছে সে অনুসারে শখ করে খেতে পারেন। পূর্বে ইলিশ মাছ আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যেত এবং তখন দামের সস্তা ছিল যার কারণে মানুষ ইলিশ মাছ দিয়ে পান্তা খেত। কিন্তু এর দাম এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে অনেকের সাধ্যের বাইরে চলে গিয়েছে। তাই এটি যে খেতেই হবে বিষয়টি এমন নয়।

এই ছিল পহেলা বৈশাখ ২০২৫ উদযাপন সম্পর্কে তথ্য। এরকম বাংলা নববর্ষ সম্পর্কে আরো তথ্য বিষয়গুলো জানার জন্য আমাদের সাথে থাকবেন। আমরা এ বিষয়গুলো নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা করে থাকি।