চট্টগ্রাম জেলা রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৫
- আপডেট সময় : ০৮:১৪:৪১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
- / ১০১৬৯ বার পড়া হয়েছে
এখন আমরা নিয়ে হাজির হয়েছে চট্টগ্রাম জেলার রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৫ নিয়ে। যে সকল মুসলিম ভাই-বোনেরা চট্টগ্রাম কিংবা এর আশেপাশে অঞ্চলে বসবাস করেন তারা অবশ্যই Chittagong Ramadan Calendar 2025 দেখে নিবেন। ভৌগোলিক অবস্থান অনুসারে এ সকল এলাকার ইফতার ও সেহরির সময়সূচী ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
চট্টগ্রামের আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি
দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের মধ্যে অন্যতম একটি অঞ্চল হচ্ছে এই চট্টগ্রাম জেলা। ধরতে গেলে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী এলাকায় জুড়ে এর জায়গা। যেখানে বসবাস করে কয়েক লক্ষ মুসলমান। আর এই সকল মুসলমানরা রমজানের সময় পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পাশাপাশি রোজা রাখেন। বাংলাদেশে রয়েছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন আর তারা প্রতিবছর প্রকাশিত করে কবে রমজান হবে এবং কবে ঈদ উদযাপন করা হবে।
কিন্তু রমজানের সময় তারা একটি ক্যালেন্ডার প্রকাশিত করে থাকেন আর এই প্রকাশিত ক্যালেন্ডার শুধুমাত্র ঢাকা জেলাকে কেন্দ্র করে। কারণ ঢাকা জেলা হচ্ছে বাংলাদেশের মধ্যবর্তী স্থান। কিন্তু এখানে দেখা যায় ঢাকা থেকে চট্টগ্রামের সময়সূচির পার্থক্য বেশ কয়েক মিনিটের। যার কারণে যার যার এই সময়সূচি অনুসারে ইফতার ও সেহরি গ্রহণ করার উচিত। তাই আমরা হাজির হয়েছি এই চট্টগ্রামের ক্যালেন্ডার নিয়ে। যাতে করে আপনারা এ সকল অঞ্চলের ক্যালেন্ডার দেখে ইফতার ও সেহরি গ্রহণ করতে পারেন।
চট্টগ্রাম জেলা রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৫
দেশের এই গুরুত্বপূর্ণ জেলার রমজানের সময়সূচি প্রকাশ করেছে। আজকে আমরা এই প্রকাশিত সময়সূচি সম্পর্কে জানব। যদি পহেলা রমজান ২ মার্চ রোজ রবিবার হয়ে থাকে। তাহলে প্রথম দিন সেহরির সময় শেষ হবে ৪:৫৮ মিনিটে। আর ইফতারের সময় হবে পাঁচটা সাতান্ন মিনিটে।
অন্যদিকে সর্বশেষ রমজান যদি ৩১ মার্চ হয় তাহলে ইফতারের শেষ সময় হবে ঐ দিন চারটা ২৯ মিনিটে। আর একই সঙ্গে ইফতারের সময় হবে ছয়টা নয় মিনিটে। যারা এই অঞ্চলে বসবাস করেন কিংবা এর আশেপাশের অঞ্চলে তারা আমাদের নিচের দেওয়া এই রমজানের ক্যালেন্ডার অনুসারে ইফতার ও সেহরি গ্রহণ করতে পারেন।
Chittagong Ramadan Calendar 2025
জমঈয়ত শুববানে বানে আহলে হাদিস দ্বারা তৈরি
আপনারা এখানে দেখলেন চট্টগ্রাম জেলার রমজানের ক্যালেন্ডার ২০২৫। এই চট্টগ্রাম অঞ্চলের মানুষদের অবশ্যই তাদের নিজস্ব সময়সূচি অনুসারে ইফতার ও সেহেরী গ্রহণ করা প্রয়োজন। কারণ তারা এই ইফতার ও সেহরীর সময়সূচি অনুসারে যদি গ্রহণ না করে তাহলে তাদের রমজান হবে না রোজা হবে না। একেক ইফতার ও সেহরীর সময় ভিন্ন হয়ে থাকে ভৌগোলিক অবস্থান অনুসারে।