২০২৫ সালের তথ্য অনুসারে বাংলাদেশের নতুন ভোটার সংখ্যা প্রকাশিত করেছে। আজকে আমরা এই ভোটার সংখ্যা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। চলো এখন আমরা সরাসরি আলোচনার প্রসঙ্গে চলে যাই।

যাদের বয়স ১৮ বছর হয়েছে তাদের অবশ্যই বর্ডার হতে হয়। কারণ বাংলাদেশের জন্মগ্রহণ করেছেন এমন কোন কাজের বয়স যদি পর যা হয় তাদের ভোটার হতে হয়। কারণ তারা জন্মসূত্রে বাংলাদেশের নাগরিক এবং এদেশের যাবতীয় কার্যক্রম এসে অংশগ্রহণ করে। শুধুমাত্র ভোট প্রদানের কাজে নয় গুরুত্বপূর্ণ সকল কাজে এটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কারণ ভোটার হওয়ার মাধ্যমে তাদেরকে দেওয়া হয়ে থাকে একটি পরিচয় পত্র। যাকে বলা হয় ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র। আর এই জাতীয় পরিচয় পত্রের মাধ্যমে চাকরি এবং বিদেশে ভ্রমন থেকে শুরু করে প্রায় সকল কাজেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

যার কারণে এই নাগরিক সনদপত্র অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও ব্যক্তিগত কাজের সীল ব্যবহার কিংবা ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করা দরকার হয়। তাই প্রত্যেক নাগরিকের এই কার্যক্রম্ভ করা উচিত।

বর্তমান নতুন ভোটার সংখ্যা কত ২০২৫

জানুয়ারি মাস থেকে শুরু হয়েছে হালনাগাদ। যা গত ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত চলমান ছিল। যাদের জন্ম সাল ১ জানুয়ারি ২০০৮ সালের পূর্বে। তারা এখানে নতুন করে ভোটার করতে পেরেছেন। যারা নতুন ভোটার তারা এখানে ভোটার হয়েছেন এবং এতে পূর্বে যারা হয়েছিলেন না তারাও এবারের মাধ্যমে হতে পেরেছেন। পূর্বের মতো এখানে নিয়োজিত ব্যক্তিরা বারে বারে গিয়ে এই ভোটার তালিকা করেছেন। আর এবারের নতুন ভোটার সংখ্যা জানানো হয়েছে যে ৪৯ লক্ষ ৭০ হাজার। তবে এর লক্ষ্য ছিল প্রায় ৬১ লক্ষ ভোটার সংখ্যা। সর্বশেষ তথ্য অনুসারে জানা গিয়েছে বর্তমানে এত সংখ্যক ভোটার হয়েছেন।

যারা এখন ভোটার হতে পারেননি তারা নির্দিষ্ট সময়ের পর থেকে সরাসরি নিজস্ব উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে ভোটার হতে পারবেন। তবে এ প্রক্রিয়া চলমান শেষে তারা ভোটার হতে পারবেন। যারা নতুন ভোটার হয়েছেন তাদের নির্দিষ্ট সময় পর তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য যেমন ফিঙ্গারপ্রিন্ট, ছবি এবং অন্যান্য বিষয়গুলো বায়োমেট্রিকভাবে সম্পাদন করতে হবে। এই ছিল নতুন ভোটার সংখ্যা ২০২৫ কত সে বিষয় সম্পর্কে। আপনারা আরও বিষয়গুলো জানতে হলে আমাদের সাথে থাকুন।

শহীদ আবু সাঈদ ও মুগ্ধ ট্রাস্ট শিক্ষাবৃত্তি