ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ ভোটার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:৩১:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫ ২৯৭ বার পড়া হয়েছে

ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ ভোটার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আজকে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ ভোটার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করা শুরু হয়ে গিয়েছে। আর যাদের বয়স নির্দিষ্ট বয়সসীমার মধ্যে রয়েছে তারা এখন ভোটার হতে পারবেন। আজকে এ বিষয় নিয়ে সকল তথ্যগুলো তুলে ধরা হবে এখন।

ভোটার তালিকার মাধ্যমে সারা বাংলাদেশ হতে প্রতিবছর কিংবা নির্দিষ্ট সময় পর পর ভোটার হালনাগাদ করা হয়। হালনাগাদ বলতে বোঝানো হয় নতুন ভোটারদের তালিকা তৈরি করা। আর এর মাধ্যমে তাদের দেওয়া হয়ে থাকে জাতীয় পরিচয় পত্র। এখন অনেকের প্রশ্ন হতে পারে জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা কি। প্রথমত আমরা বলছি জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড হচ্ছে একজন নাগরিকের পরিচয় পত্র। যা দ্বারা প্রমাণিত হয় তিনি বাংলাদেশের নাগরিক এবং তিনি সকল কাজে অংশগ্রহণ করেন।

এই ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র শুধুমাত্র ভোট দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত হবে এমনটা নয়। নিজের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবন পর্যন্ত এর বিস্তৃতি রয়েছে। যেমন তিনি কোথাও যদি চাকরি নিতে চান হোক সেটি সরকার বা বেসরকারি সেখানেও তার জাতীয় পরিচয় পত্র জমা দিতে হয় প্রমাণস্বরূপ। এছাড়াও বিদেশে গমন এবং যাবতীয় বৈদেশিক কাদের জন্য এটি প্রয়োজন। ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজন হবে এটি।

ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ কবে থেকে শুরু

অনেকেই জানতে চেয়েছেন এ প্রক্রিয়া কবে থেকে শুরু হবে। বিগত বছরের গুলোতে এটি শুরু হলেও নতুন বছরের প্রথম দিন থেকে এটি শুরু হতে যাচ্ছে। আর বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে এ বিষয়ে নোটিশ প্রদান করেছেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। আসুন এখন আমরা এই তথ্য জেনে নেই নিচে থেকে।

তাদের তথ্য অনুসারে তথ্য সংগ্রহকারীরা ২০ জানুয়ারি থেকে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার যোগ্য প্রার্থীদের তালিকাভুক্ত করবেন। অর্থাৎ নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে এবং তা ইনপুট করবেন। অনেকে জানতে চেয়েছেন তাদের নতুন ভোটারদের বয়স কত হতে হবে। যাদের জন্ম ২০০৮ সাল কিংবা তার পূর্বে তারা এখানে ভোটার হতে পারবেন। বিগত বছরগুলোতে যারা বিভিন্ন কারণে ভোটার হতে পারেননি তারা এখন এ সময় হতে পারবেন আপনার নিজস্ব এলাকা থেকে। এখানে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ কবে সে বিষয়ে সম্পর্কে জানলেন। এখন আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য গুলো জানব।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজন?

যারা নতুন ভোটার হবে তাদের প্রথমত হতে হবে নির্দিষ্ট বয়স। এবারের তথ্য অনুসারে তাদের বয়স হতে হবে সর্বনিম্ন জন্ম সাল ২০০৮ সাল। এর জন্য প্রয়োজন হবে উক্ত ভোটারের জন্ম নিবন্ধন, পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদপত্র যেকোনো একটি এবং স্থায়ী ঠিকানা সহ বেশ কিছু তথ্য গুলো। এ সকল তথ্য দিয়েই ভোটার হতে হবে এখানে।

যখন তাদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে তারপর নির্দিষ্ট সময় বলে দেওয়া হবে তাদের ছবি এবং বায়োমেট্রিক দেওয়ার তারিখ। ওই সময়ের মধ্যে তাদের এই ছবি এবং বায়োমেট্রিক দিতে হবে। তারপর নির্দিষ্ট সময় পর তাদেরকে জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদান করা হবে।

এই ছিল ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ কবে হবে এই প্রসঙ্গ তথ্য এবং আরো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দেশের সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিষয়গুলো জানতে হলে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং দেখে নিন প্রতিনিয়ত আপডেট

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ ভোটার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ

আপডেট সময় : ০৩:৩১:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫

আজকে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ ভোটার যোগ্য ব্যক্তিদের তথ্য সংগ্রহ করা শুরু হয়ে গিয়েছে। আর যাদের বয়স নির্দিষ্ট বয়সসীমার মধ্যে রয়েছে তারা এখন ভোটার হতে পারবেন। আজকে এ বিষয় নিয়ে সকল তথ্যগুলো তুলে ধরা হবে এখন।

ভোটার তালিকার মাধ্যমে সারা বাংলাদেশ হতে প্রতিবছর কিংবা নির্দিষ্ট সময় পর পর ভোটার হালনাগাদ করা হয়। হালনাগাদ বলতে বোঝানো হয় নতুন ভোটারদের তালিকা তৈরি করা। আর এর মাধ্যমে তাদের দেওয়া হয়ে থাকে জাতীয় পরিচয় পত্র। এখন অনেকের প্রশ্ন হতে পারে জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ডের প্রয়োজনীয়তা কি। প্রথমত আমরা বলছি জাতীয় পরিচয় পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড হচ্ছে একজন নাগরিকের পরিচয় পত্র। যা দ্বারা প্রমাণিত হয় তিনি বাংলাদেশের নাগরিক এবং তিনি সকল কাজে অংশগ্রহণ করেন।

এই ভোটার আইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র শুধুমাত্র ভোট দেওয়ার কাজে ব্যবহৃত হবে এমনটা নয়। নিজের ব্যক্তিগত জীবন থেকে শুরু করে কর্মজীবন পর্যন্ত এর বিস্তৃতি রয়েছে। যেমন তিনি কোথাও যদি চাকরি নিতে চান হোক সেটি সরকার বা বেসরকারি সেখানেও তার জাতীয় পরিচয় পত্র জমা দিতে হয় প্রমাণস্বরূপ। এছাড়াও বিদেশে গমন এবং যাবতীয় বৈদেশিক কাদের জন্য এটি প্রয়োজন। ব্যক্তিগত ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজন হবে এটি।

ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ কবে থেকে শুরু

অনেকেই জানতে চেয়েছেন এ প্রক্রিয়া কবে থেকে শুরু হবে। বিগত বছরের গুলোতে এটি শুরু হলেও নতুন বছরের প্রথম দিন থেকে এটি শুরু হতে যাচ্ছে। আর বেশ কয়েক সপ্তাহ আগে এ বিষয়ে নোটিশ প্রদান করেছেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। আসুন এখন আমরা এই তথ্য জেনে নেই নিচে থেকে।

তাদের তথ্য অনুসারে তথ্য সংগ্রহকারীরা ২০ জানুয়ারি থেকে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার যোগ্য প্রার্থীদের তালিকাভুক্ত করবেন। অর্থাৎ নতুন ভোটারদের তথ্য সংগ্রহ করবে এবং তা ইনপুট করবেন। অনেকে জানতে চেয়েছেন তাদের নতুন ভোটারদের বয়স কত হতে হবে। যাদের জন্ম ২০০৮ সাল কিংবা তার পূর্বে তারা এখানে ভোটার হতে পারবেন। বিগত বছরগুলোতে যারা বিভিন্ন কারণে ভোটার হতে পারেননি তারা এখন এ সময় হতে পারবেন আপনার নিজস্ব এলাকা থেকে। এখানে ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ কবে সে বিষয়ে সম্পর্কে জানলেন। এখন আমরা গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য গুলো জানব।

নতুন ভোটার হওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজন?

যারা নতুন ভোটার হবে তাদের প্রথমত হতে হবে নির্দিষ্ট বয়স। এবারের তথ্য অনুসারে তাদের বয়স হতে হবে সর্বনিম্ন জন্ম সাল ২০০৮ সাল। এর জন্য প্রয়োজন হবে উক্ত ভোটারের জন্ম নিবন্ধন, পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদপত্র যেকোনো একটি এবং স্থায়ী ঠিকানা সহ বেশ কিছু তথ্য গুলো। এ সকল তথ্য দিয়েই ভোটার হতে হবে এখানে।

যখন তাদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে তারপর নির্দিষ্ট সময় বলে দেওয়া হবে তাদের ছবি এবং বায়োমেট্রিক দেওয়ার তারিখ। ওই সময়ের মধ্যে তাদের এই ছবি এবং বায়োমেট্রিক দিতে হবে। তারপর নির্দিষ্ট সময় পর তাদেরকে জাতীয় পরিচয় পত্র প্রদান করা হবে।

এই ছিল ভোটার তালিকা হালনাগাদ ২০২৫ কবে হবে এই প্রসঙ্গ তথ্য এবং আরো অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। দেশের সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিষয়গুলো জানতে হলে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং দেখে নিন প্রতিনিয়ত আপডেট