৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:২০:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০২৫ ৩১৪ বার পড়া হয়েছে

৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

আবার ৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি করেছেন। কারা এই দাবি করছেন সে বিষয় নিয়েই আজকে এখন আলোচনা করা হচ্ছে। ৪৩ তম বিসিএস নতুন প্রজ্ঞাপনে কি ছিল সে নিয়েই আলোচনা করা হবে।

বিসিএস ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন থেকে অনেকে কিন্তু নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষ এই প্রতিবছর এই বিসিএস ক্যাডার হতে পারে। মূলত সার্কুলার এর বিপরীতে যত সংখ্যক লোক নিয়োগ দেবেন ঠিক তত সংখ্যাকে মানুষ প্রতি বার হতে পারেন। এখানে প্রার্থীদেরকে কয়েক ধাপ অতিক্রম করে তারপরে এখানে নিয়োগ প্রাপ্ত হতে হয়। আর এজন্য প্রথমে যোগ্যতা থাকতে হয়। যেমন অবশ্যই স্নাতক বা সমমান পরীক্ষায় পাশ থাকতে হবে তাদের।

যারা আবেদন করবেন তারা অবশ্যই তাদের প্রথমে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার যোগদান করতে হবে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবে তারা পরবর্তীতে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে এবং পর্যায়ক্রমে মৌখিক পরীক্ষায় দিবে। আর যারা সবগুলো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারবে তারাই হতে পারবে বিসিএস ক্যাডার।

৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি

২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ৪৩ তম বিসিএস ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এই ফলাফল প্রকাশের তাদের বিয়োগ নিয়ে প্রক্রিয়া চলমান ছিল। গত ১৫ অক্টোবরের প্রজ্ঞাপন বাদ দিয়ে ডিসেম্বর মাসে নতুন একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেন এই বিসিএস ক্যাডারদের নিয়ে। এখান থেকে ১৬৮ জন প্রার্থীদেরকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আর বাকি গুলো শূন্য পদ অনুসারে নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। এ বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়ে আসছে কয়েক সপ্তাহ ধরে।

এই ৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি করেছেন অনেকেই। বলছেন এটি বৈষম্যমূলক। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জানিয়েছেন অতিলম্বে এই বৈষম্যপূর্ণ গেজেট প্রত্যাহার করতে। এখানে বলা হয়েছে ১৬৮ জনের মধ্যে ৭১ জনই হচ্ছে সংখ্যালঘু। আবার অনেকেই এই দাবি দিকে মতবাদ দিচ্ছে। এর বিপক্ষেও রয়েছে অনেকেই। তারা জানাচ্ছে যে তাদের এই নতুন গেজেট ঠিক রয়েছে।

কিন্তু জনা প্রশাসন মন্ত্রণালয় কি করতে চাচ্ছে তা এখন পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়নি। তাদের পরবর্তী আপডেট এবং নতুন সংবাদ সম্মেলন হলেই জানা যাবে তারা কি করতে চলেছে।

আরোঃ ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি

আপডেট সময় : ০২:২০:৪৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০২৫

আবার ৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি করেছেন। কারা এই দাবি করছেন সে বিষয় নিয়েই আজকে এখন আলোচনা করা হচ্ছে। ৪৩ তম বিসিএস নতুন প্রজ্ঞাপনে কি ছিল সে নিয়েই আলোচনা করা হবে।

বিসিএস ক্যাডার হওয়ার স্বপ্ন থেকে অনেকে কিন্তু নির্দিষ্ট সংখ্যক মানুষ এই প্রতিবছর এই বিসিএস ক্যাডার হতে পারে। মূলত সার্কুলার এর বিপরীতে যত সংখ্যক লোক নিয়োগ দেবেন ঠিক তত সংখ্যাকে মানুষ প্রতি বার হতে পারেন। এখানে প্রার্থীদেরকে কয়েক ধাপ অতিক্রম করে তারপরে এখানে নিয়োগ প্রাপ্ত হতে হয়। আর এজন্য প্রথমে যোগ্যতা থাকতে হয়। যেমন অবশ্যই স্নাতক বা সমমান পরীক্ষায় পাশ থাকতে হবে তাদের।

যারা আবেদন করবেন তারা অবশ্যই তাদের প্রথমে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার যোগদান করতে হবে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় যারা উত্তীর্ণ হবে তারা পরবর্তীতে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে এবং পর্যায়ক্রমে মৌখিক পরীক্ষায় দিবে। আর যারা সবগুলো পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারবে তারাই হতে পারবে বিসিএস ক্যাডার।

৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি

২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে ৪৩ তম বিসিএস ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এই ফলাফল প্রকাশের তাদের বিয়োগ নিয়ে প্রক্রিয়া চলমান ছিল। গত ১৫ অক্টোবরের প্রজ্ঞাপন বাদ দিয়ে ডিসেম্বর মাসে নতুন একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেন এই বিসিএস ক্যাডারদের নিয়ে। এখান থেকে ১৬৮ জন প্রার্থীদেরকে বাদ দেওয়া হয়েছে। আর বাকি গুলো শূন্য পদ অনুসারে নিয়োগপ্রাপ্ত হবেন। এ বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়ে আসছে কয়েক সপ্তাহ ধরে।

এই ৪৩ তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি বন্ধ রাখার দাবি করেছেন অনেকেই। বলছেন এটি বৈষম্যমূলক। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ জানিয়েছেন অতিলম্বে এই বৈষম্যপূর্ণ গেজেট প্রত্যাহার করতে। এখানে বলা হয়েছে ১৬৮ জনের মধ্যে ৭১ জনই হচ্ছে সংখ্যালঘু। আবার অনেকেই এই দাবি দিকে মতবাদ দিচ্ছে। এর বিপক্ষেও রয়েছে অনেকেই। তারা জানাচ্ছে যে তাদের এই নতুন গেজেট ঠিক রয়েছে।

কিন্তু জনা প্রশাসন মন্ত্রণালয় কি করতে চাচ্ছে তা এখন পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়নি। তাদের পরবর্তী আপডেট এবং নতুন সংবাদ সম্মেলন হলেই জানা যাবে তারা কি করতে চলেছে।

আরোঃ ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা