আমরা এবার ঈদুল ফিতরের উপলক্ষে ঈদ নিয়ে কিছু কষ্টের কথা,‌ ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস, ‌Eid Mubarak Wishes, ঈদের ব্যানার ডিজাইন এ সকল বিষয় নিয়েই হাজির হয়েছি। যাতে করে এক প্রতিবেদনের মাধ্যমে শুভেচ্ছা বার্তা সম্পর্কে জানতে পারেন এবং অন্যদেরকে কিভাবে স্ট্যাটাসের মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানাবেন সে বিষয় সম্পর্কেও ধারণা লাভ করতে পারবেন।

অগ্রিম ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস

মুসলমানদের জন্য অন্যতম একটি উৎসবের আমেজ থাকে এই ঈদের সময়। সেটি ঈদুল ফিতর কিংবা ঈদুল আযহা। আর এই সময় থাকে অনেক বেশি আমেজ। তবে যে আমেজ থাকুক না কেন এই আমেজের সময় মানুষ একে অপরকে বিভিন্নভাবে অনুপ্রাণিত করে এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে থাকেন। এই শুভেচ্ছা বার্তা জানালার পূর্বে ঈদুল ফিতর কিংবা ঈদের আগে কি কি বিষয়ে মাঠে রাখতে হয় তা আপনাদেরকে জানাই প্রথমে। যদি ঈদুল ফিতর হয় তাহলে সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে নামাজের পূর্বে ফিতরা আদায় করতে হবে। নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে স্বচ্ছ পরিবারদের ওপর এট আবশ্যিক বিষয়।

অবশ্যই তাদের ফিতরা আদায় করতে হবে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে। আর এই ফিতরা রাতের পরিমাণ আমাদের দেশ থেকে ন্যূনতম অর্থ নির্ধারণ করে দেওয়া হয়ে থাকে প্রত্যেক বছর। ভিডিও এটি খাদ্যশস্য বা খাদ্য দিয়ে নির্ধারণ করে দেওয়া হয় তবে আমাদের এখানে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েক বছর ধরে টাকার পরিমাণ নির্ধারণ করে দেয়া হয় খাদ্যশাসের বিপরীতে। যেমন ২০২৫ সালে এর পরিমাণ দাঁড়িয়ে আছে ১১০ টাকা সর্বনিম্ন। আর সর্বোচ্চ প্রায় ২৮০০ এর অধিক নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে। যার যার সামর্থ্য অনুসারে এই ফিতরা আদায় করতে হবে অবশ্যই।

ঈদ নিয়ে কিছু কষ্টের কথা

সবার জন্য ঈদ সুখকর হয় বিষয়টা এমন নয়। ঈদ মানেই হচ্ছে আনন্দ আর ঈদ মানেই হচ্ছে মজা মুসলমানদের জন্য। কিন্তু গরিব অভাবীদের জন্য এই ঈদ অনেক সময় কষ্টের হয়ে দাঁড়ায়। যদিও ইসলামের রয়েছে এই ঈদের সময় একে অপরকে সহযোগিতা করা এবং অপরকে নিয়ে একসঙ্গে ঈদ উদযাপন করা। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় এই ঈদ অনেকটা কষ্ট করা হয়ে দাঁড়ায় অনেকের। তাই এই ধরনের স্ট্যাটাস এবং ঈদের শুভেচ্ছা কিংবা ঈদ মোবারক ও তাদের কাজ হয় না। আর আমাদের উচিত আমাদের প্রতিবেশী সবার সাথে ভালো ব্যবহার করা এবং খোঁজখবর নেওয়া। যাতে করে সবার ঈদ শুভ করা হয় এবং দুঃখ কষ্ট ভাগাভাগি করে নেওয়া সম্ভব হয়ে থাকে। এ বিষয়ে ইসলামের ব্যাপক জোরদার করা হয়েছে।

ঈদের সময় কিছু কষ্টের কথা কেন বলা হয় তার বেশ কিছু তথ্য গুলো এখন তুলে ধরা হচ্ছে। কারণ এই সময়ে অনেকেই বেশিরভাগ মানুষ চাকরিজীবী থাকে এবং প্রবাসে থাকে। ঈদের সময় বাড়ি ফিরতে পারেনা কর্মক্ষেত্রের তাগিদের কারণে। বিশেষ করে প্রবাসীরা তার পরিবার-পরিজনদের সাথে ঈদ করতে পারেন না। বাংলাদেশে অনেক চাকরিজীবী আছে যারা ঈদের সময় বাড়ি ফিরতে পারে না কিংবা পেশার মানুষ দের সাথে ঈদ উদযাপন করতে পারে না। তাদের এই বিষয় নিয়ে দুঃখ কষ্ট বেশি থাকে ঈদের সময়। তাই পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবদের প্রয়োজন তাদের উৎসর্গ করে অগ্রিম ঈদের ঈদ মোবারক স্ট্যাটাস গুলো দেওয়া। তারা অনেকটাই শান্ত হবে না এবং তাদের দুঃখ বুঝবে।

আমাদের পক্ষ থেকে ঈদ নিয়ে কিছু কষ্টের কথা নিচে তুলে ধরছি যাতে করে আপনারা এখান থেকে আইডিয়া নিয়ে আপনাদের প্রোফাইলে শেয়ার করতে পারেন। এশিয়ারের মাধ্যমে অনেকে তাদের দুঃখ কষ্ট ভাগাভাগি করে দিতে সক্ষম হবেন। এই সকল কিছু স্ট্যাটাস গুলো দেখে নেই এখান থেকে।

প্রবাসীদের ঈদের কষ্টের স্ট্যাটাস

প্রবাসীদের দুঃখ কষ্ট কেউ বোঝে না। পরিবারদের সঙ্গে ঈদ না করে তারা দূরবর্তীতে চলে আসে পরিবারকে চালাতে।

আমরা রয়েছি যারা প্রবাসী,
দুঃখ কষ্ট লুকিয়ে সব সময় বুকে রাখি হাসি।

বেকারদের ঈদ মানেই থাকে লম্বা একটা ঘুম,
আর তাদের সর্বোচ্চ জায়গা থেকে পাশের একটি রুম।

ঈদ মুসলমানদের জন্য বড় একটি সুখের দিন। কিন্তু অনেক সময় এই ঈদ সুখকর হয় না সবার জন্য।

যাদের পরিবারের আপনজনের সাথে ঈদ করতে পারে না তাদের কাছেই তো অনেকটা লবণ ছাড়া ভাতের মত হয়ে যায়।

ঈদ মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ যদি তার প্রিয়জনদের সাথে ঈদ কাটাতে পারে।

হাজার হাজার মানুষ তাদের আপনজন ছেড়ে এই উদযাপন করে থাকেন। তাদের মনের কষ্ট কেউ বুঝতে চায় না।

আমাদের সবার উচিত মা বাবার সঙ্গে একসঙ্গে ঈদ করা। যার বাবা মা নেই তারাই একমাত্র এই দুঃখ বুঝতে পারেন।

এই ছিল প্রবাসীদের ঈদের কষ্টের স্ট্যাটাস, ঈদ নিয়ে কিছু কষ্টের কথা। আপনারা যারা এগুলো সংগ্রহ করতে চান কিংবা শেয়ার করতে চান তারা এখান থেকে সংগ্রহ করতে পারেন এবং নিজেদের প্রোফাইলে শেয়ার করে নিজেদের অনুভূতি গুলো ফুটিয়ে তুলতে পারেন।

আরোঃ ঈদের নামাজ পড়ার নিয়ম