আজকে মার্চ ফর ইউনিটি করল শহীদ মিনারে। এখানে কি হয়েছে এবং কি ঘটেছে তা নিয়েই বেশ কিছু তথ্য আলোচনা করা হবে এখন। কারণ আমাদের অনেকেরই এ বিষয় নিয়ে জানা নেই। আর যারা জানতে আগ্রহী তারা এখান থেকে জানতে পারতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে আলোচনায় যে বিষয়টি এসেছে সেটা হচ্ছে শহীদ মিনারে কি হচ্ছে। কারণ বেশ কয়েকদিন আগে যাক নাগরিক কমিটির এবং সম্বনয়করা ফেসবুকে বেশ কয়েকটি পোস্ট করেছিলেন। সেখানে ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছিল যে ৩১শে ডিসেম্বর বিশেষ কিছু অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সেটি অবশ্যই স্পেশাল হবে এমনটাই। কিন্তু কি হতে যাচ্ছে সে বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছিল না। তবে এ বিষয় নিয়ে অনেকেই মতামত দিয়েছিলেন।

কেউ বলছিলেন যে এখানে ঘোষণা পত্র পাঠ করা হবে। যেমনটা মুক্তিযুদ্ধের পর করা হয়েছিল। আবার অনেকে বলেছিলেন যে নতুন একটি কমিটি ঘোষণা করা হবে। আবার কেউবা মনে করেছিলেন বিশেষ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে এই সময়। কিন্ত প্রকৃতপক্ষে কি হতে চলেছে সেটি জানা জানা গেল ৩১ ডিসেম্বরে। আসুন এখন আমরা মূল বিষয়ে চলে যাই।

মার্চ ফর ইউনিটি করল শহীদ মিনারে

পূর্বের ঘোষণা এবং পরিকল্পনা অনুসারে শহীদ মিনারে মানুষ জমায়েত শুরু করতে থাকে তাদের নির্দেশনা অনুসারে। ধারণা করা হচ্ছে এখানে প্রায় কয়েক হাজার মানুষের সমাগম হয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে। এদিকে খুলনা থেকে বাসে শিক্ষার্থীরা আসার সময় হামলার শিকার হন। এ বিষয় নিয়েও সেখানে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এই সময় বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দেওয়া হয়ে থাকে।

বিকেল চারটার দিকে বক্তব্য প্রদান করা হয়। এ সময় বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষজনের সমাগম বাড়তে শুরু করে। অঞ্চলগুলোতে উত্তাল পরিস্থিতি বিরাজমান শুরু হয়। আর এক সময় শুরু হয় এই মার্চ ফর ইউনিটি করলো শহীদ মিনারে। বক্তব্যের এক পর্যায়ে বলা হয়ে থাকে গণহত্যার বিচারের দাবি। খুব শীঘ্রই যেন এ সকল গণহত্যার বিচার করা হয়। যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের হত্যাকারীদের বিচারের দাবির কথা উল্লেখ করা হয় বারবার।

এখানে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ এবং অন্যান্য আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। যাতে করে কোন ধরনের অপ্রীতিকর বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় সে বিষয়ে জনসাধারণকে নিরাপত্তার জন্য। শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত হওয়া কর্মসূচিতে তুলে ধরা হবে ঘোষণাপত্র কেমন হবে সে বিষয়টি। তবে সর্বশেষ খবর পর্যন্ত আমরা মার্চ ফর ইউনিটি করল শহীদ মিনারে এতোটুকু তথ্য পেয়েছি। পরবর্তী আপডেট এবং তথ্য পাওয়ার জন্য অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন ‌