বাংলাদেশ ০৩:৩৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:১৪:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪
  • / ৯৫ বার পড়া হয়েছে

১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য

এখন আমরা জানবো ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য সম্পর্কে। অর্থাৎ যারা এ বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন বক্তব্য দিতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য আমাদের এই প্রতিবেদন অত্যন্ত সহায়ক।

কারণ প্রতিবছর এই দিনে আয়োজন করা হয় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলগুলোতে। বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আয়োজন করা হয় নানা ধরনের প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতার পাশাপাশি অন্যরকম একটি উৎসবের আমের বিরাজ করে এখানে। তবে যাই হোক এ সকল অনুষ্ঠানে অন্যতম একটি বিষয় হচ্ছে বক্তব্য প্রদান করা।

কিন্তু এই বক্তব্য প্রধানের ক্ষেত্রে অনেকে যে সমস্যার সম্মুখীন হন। সেটি হচ্ছে এ বক্তব্য কিভাবে দেবেন সে বিষয়টি নিয়ে। কারণ যারা নতুন তাদের এই ক্ষেত্রে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই আজকে আমরা এই সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আর যারা অভিজ্ঞ রয়েছে তাদের তেমন কোন সমস্যা করতে হয় না। আমরা বিজয় দিবস উপলক্ষে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে একটি বক্তব্য সাজানোর চেষ্টা করছে এখানে।

১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য

বক্তব্যের শুরুতে অবশ্যই সবাইকে শুভেচ্ছা জানাতে হবে। অর্থাৎ প্রথমে এখানে যারা উপস্থিত রয়েছে তাদেরকে সালাম ও শ্রদ্ধা জানিয়ে তারপর বক্তব্য শুরু করতে হবে। এবারের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস এই কথাটি মনে রাখতে হবে। আর এটি প্রথমে উচ্চারণ করে এরপর যারা মুক্তিযুদ্ধের অবদান রেখেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে।

আর এই শ্রদ্ধা জানানোর পর মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কিত ঘটনা বলতে হবে। যেমন ১৯৭১ সালে কি কি ঘটেছিল এবং পশ্চিম পাকিস্তানের একইরকম করত সে বিষয়টি সম্পর্কে। এ সকল বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে যা আপনার জানা রয়েছে ঠিক ততটুকু। কখনো এ বিষয়ে বানিয়ে বলার চেষ্টা করবেন না। তাহলে হাসির পাত্র হয়ে দাঁড়াবেন উল্টো।

তাই যতটুকু জানা রয়েছে তার মধ্যেই আপনারা ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য শেষ করবেন। শেষ করার সময় অবশ্যই আবার শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং যারা মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে তাদেরকে সম্মান রেখে বক্তব্য শেষ করবেন। হ্যাঁ বক্তব্য শেষে অবশ্যই সবাইকে সালাম দিয়ে তারপর শেষ করবেন।

More: অর্থনৈতিক শুমারি কাজ শুরু

তবে লক্ষণীয় বিষয়ে যে এখানে অবশ্যই নিজেকে নার্ভাস করে তোলা যাবে না। তাহলে আপনার ভয়েস ফুটে উঠবে এবং সবার কাছে তা ভালো লাগবে না। আর ভয়েস সব সময় সুস্পষ্ট এবং উচ্চস্বরে রাখবেন। কেননা এ সকল বক্তব্য সাধারণত উচ্চ স্বরে দিতে হয় এবং পরিষ্কারভাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য

আপডেট সময় : ০৭:১৪:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৪

এখন আমরা জানবো ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য সম্পর্কে। অর্থাৎ যারা এ বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন বক্তব্য দিতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য আমাদের এই প্রতিবেদন অত্যন্ত সহায়ক।

কারণ প্রতিবছর এই দিনে আয়োজন করা হয় দেশের বিভিন্ন অঞ্চলগুলোতে। বিশেষ করে বিভিন্ন ধরনের সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে আয়োজন করা হয় নানা ধরনের প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতার পাশাপাশি অন্যরকম একটি উৎসবের আমের বিরাজ করে এখানে। তবে যাই হোক এ সকল অনুষ্ঠানে অন্যতম একটি বিষয় হচ্ছে বক্তব্য প্রদান করা।

কিন্তু এই বক্তব্য প্রধানের ক্ষেত্রে অনেকে যে সমস্যার সম্মুখীন হন। সেটি হচ্ছে এ বক্তব্য কিভাবে দেবেন সে বিষয়টি নিয়ে। কারণ যারা নতুন তাদের এই ক্ষেত্রে ব্যাপক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তাই আজকে আমরা এই সমাধান নিয়ে হাজির হয়েছি। আর যারা অভিজ্ঞ রয়েছে তাদের তেমন কোন সমস্যা করতে হয় না। আমরা বিজয় দিবস উপলক্ষে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে একটি বক্তব্য সাজানোর চেষ্টা করছে এখানে।

১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য

বক্তব্যের শুরুতে অবশ্যই সবাইকে শুভেচ্ছা জানাতে হবে। অর্থাৎ প্রথমে এখানে যারা উপস্থিত রয়েছে তাদেরকে সালাম ও শ্রদ্ধা জানিয়ে তারপর বক্তব্য শুরু করতে হবে। এবারের ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস এই কথাটি মনে রাখতে হবে। আর এটি প্রথমে উচ্চারণ করে এরপর যারা মুক্তিযুদ্ধের অবদান রেখেছেন তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে হবে।

আর এই শ্রদ্ধা জানানোর পর মুক্তিযোদ্ধা সম্পর্কিত ঘটনা বলতে হবে। যেমন ১৯৭১ সালে কি কি ঘটেছিল এবং পশ্চিম পাকিস্তানের একইরকম করত সে বিষয়টি সম্পর্কে। এ সকল বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে যা আপনার জানা রয়েছে ঠিক ততটুকু। কখনো এ বিষয়ে বানিয়ে বলার চেষ্টা করবেন না। তাহলে হাসির পাত্র হয়ে দাঁড়াবেন উল্টো।

তাই যতটুকু জানা রয়েছে তার মধ্যেই আপনারা ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসের বক্তব্য শেষ করবেন। শেষ করার সময় অবশ্যই আবার শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং যারা মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে তাদেরকে সম্মান রেখে বক্তব্য শেষ করবেন। হ্যাঁ বক্তব্য শেষে অবশ্যই সবাইকে সালাম দিয়ে তারপর শেষ করবেন।

More: অর্থনৈতিক শুমারি কাজ শুরু

তবে লক্ষণীয় বিষয়ে যে এখানে অবশ্যই নিজেকে নার্ভাস করে তোলা যাবে না। তাহলে আপনার ভয়েস ফুটে উঠবে এবং সবার কাছে তা ভালো লাগবে না। আর ভয়েস সব সময় সুস্পষ্ট এবং উচ্চস্বরে রাখবেন। কেননা এ সকল বক্তব্য সাধারণত উচ্চ স্বরে দিতে হয় এবং পরিষ্কারভাবে।